যৌন সম্পর্ক বা মিলন মানুষের জৈবিক প্রক্রিয়া। যৌন সম্পর্কে ধারনাটা মোটামুটি সবাইরে জানা। তবে প্রকাশ না করলেও যৌন উত্তেজনাটা ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের অনেক বেশি। কাজেই জেনে নেওয়া যাক, কখন মেয়েরা যৌন উত্তেজনায় পাগল হয়ে ওঠে?
- মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের প্রায় চার ভাগের এক ভাগ মাত্র। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের এই যৌন বাসনা সবচেয়ে বেশী। ১৮-৩০ বছরে মধ্যে মেয়েদের যৌন চাহিদা ধীরে ধীরে কমতে থাকে।
- স্বামীর প্রয়োজনে ২৫ এর উর্দ্ধে মেয়েরা যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে কয়েক মাস যৌনকর্ম না করেও অনায়েসে থাকতে পারে ।
- মেয়েরা যৌনকর্মের চেয়ে রোমান্টিক কাজকর্ম অনেক বেশী পছন্দ করে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় মেয়েরা গল্পগুজব হৈ হুল্লোর করে যৌনকর্মর চেয়ে বেশী মজা উপভোগ করে।
- আর যখন মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে, তখন কিন্তু মেয়েদের অর্গ্যাজমে কোন বীর্য বের হয় না। তবে পেটে যদি প্রস্রাব থাকে তাহলে যৌন উত্তেজনায় বের হয়ে যেতে পারে। কেউ যদি বলে মেয়েদের ‘বীর্যপাত নেই তাহলে সে মিথ্যা বলছে। কারণ মেয়েদের ‘বীর্য’ না থাকলে কখনই বংশ বৃদ্ধি হতনা।
- মেয়েদের ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য সেক্সের কোন দরকার নেই।
- মেয়েদের যোনিতে যখনই পেনিস প্রবেশ করে ঠিক তখনই মেয়েরা অসাধারণ সুখের অনুভুতি পায় ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ০.৮০% এর চেয়েও কম।
- মোটা পেনিসে মেয়েরা বেশি মজা পায়। আর লম্বা পেনিসে বেশীরভাগ মেয়ে ব্যাথা পায়। সে জন্য তারা মোটা শক্তিশালী পেনিস পছন্দ করে।
- পেনিস যখনই মেয়েদের যোনির ভেতরে প্রবেশ করে। যোনির সামান্য ভেতরেই ছোট ছোট খাজ কাটা গ্রুভ থাকে, যা পেনিসের নাড়াচাড়ায় ঐসব খাজ থেকে মজা তৈরী হয়। এজন্য বড় পেনিসের দরকার হয় না। ১০-১২ বছরের ছেলের পেনিসও এই মজা দিতে পারে।
বিপরীত লিংঙ্গের মানুষটি তার সাথে মিলিত হোক প্রায় সব ছেলে-মেয়েরাই চায় কিন্তু অনেক পরিস্থিতি এবং লজ্জার কারণে তারা মিলিত হতে পারে না।